খুঁজুন
শুক্রবার, ২৩ মে, ২০২৫, ৯ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২

উত্তরা দিয়া বাড়ি বিআরটি এ অফিসে এডি নাজমুল হাসান বিরুদ্ধে ঘুষ আর দুর্নীতি অভিযোগ পাওয়া গেছে ঘুষ ছাড়া মেলেনা সেবা নড়ে ফাইল

ক্রাইম রিপোর্টার
প্রকাশিত: শুক্রবার, ৯ মে, ২০২৫, ৪:০৯ অপরাহ্ণ
উত্তরা দিয়া বাড়ি বিআরটি এ অফিসে এডি নাজমুল হাসান বিরুদ্ধে ঘুষ আর  দুর্নীতি অভিযোগ পাওয়া গেছে ঘুষ ছাড়া মেলেনা সেবা নড়ে ফাইল

উত্তরা দিয়া বাড়ি  বিআরটিএ অফিসসহ আশেপাশে এলাকায় দালালদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে আসা সাধারণ মানুষ।

এ যেন আলাউদ্দিনের চেরাগ, দালালদের কাছে সবই সম্ভব অসম্ভবকে সম্ভব করাই দালালদের কাজ। আর এসব কাজে পাঁচ গুণ টাকা বেশি নিয়ে কাজ করে বলে মাসের পর মাস ঘুরতে হচ্ছে দালালদের দ্বারে দ্বারে । এ যেন সরিষা ফুলের মধু দৌঁড় পারে, একজন মধু খায় আরেকজনে একজনের পকেট খালি করে দশজনের পকেট ভারী করে কিছু অসাধু। বিআরটিএ এর আশেপাশে এসব দালালদের বিভিন্ন ধরনের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান আছে যেমন হোটেল কম্পিউটারের দোকান, চায়ের দোকান এসব ব্যবসার সাইনবোর্ড দেখিয়ে তারা ড্রাইভিং লাইসেন্সের দালালি করছে।

আর এসব দালালদের শেল্টার দাতা হলেন,  মোটরযান পরিদর্শক  এডি নাজমুল হাসানের   নেতৃত্বে দালাল সিন্ডিকেট করে কোটি কোটি টাকার ঘুষ বানিজ্য করছেন জীবন     উত্তরা বিআরটিএ সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করে তার বিরুদ্ধে চরম দুর্নীতির অভিযোগ পাওয়া গেছে।

ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে এসে প্রতিটা ধাপে ধাপে ঘুষ দিতে হয় ঘুষ বাণিজ্য ছাড়া কাজ করা হয় না আর এসব ঘুষ বাণিজ্যের মহানায়ক জীবন। ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে আসা হয়রানির শিকার হয়েছেন এমনই এক ভুক্তভোগি মোঃ কাজল জানান তিনি ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে আটজন দালালকে ২০০০০ টাকা দিয়েছেন কিন্তু তার কাজ সম্পন্ন হয়নি। আজকাল বলে ছয় মাস ধরে তাকে ঘুরাচ্ছে এই ভুক্তভোগী কাজলের বাড়ি রুপগঞ্জ তিনি এখনও ড্রাইভিং লাইসেন্স পায় নি। আট জন দালালের মধ্যে দুজনের নাম পাওয়া গেছে দালাল কামাল দালাল সুমন। এ বিষয়ে উত্তরা বিআরটিএ দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তা এডি নাজমুল হাসান  কাছে জানতে চাইলে তিনি কোন ধরনের বক্তব্য দিতে নারাজ। বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের বিআরটিএ ভয়াবহ দুর্নীতির চিত্র ভেসে উঠে ভোগান্তির অপর নাম যেন বিআরটিএ।

রাজধানীর উত্তরা দিয়া বাড়ি  বিআরটিএ কার্যালয় নম্বর প্লেট ফিটনেস মালিকানা পরিবর্তন রেজিস্ট্রেশন ড্রাইভিং লাইসেন্স সংক্রান্ত কাজে ঘুষ ছাড়া কোন সেবাই মিলেনা। শুধু এই উত্তরা বিআরটিএ নয় দেশের সব বিআরটিএ কার্যালয় দুর্নীতির আখড়া হয়ে দাঁড়িয়েছে দালালদের বিরুদ্ধে মাঝে মাঝে অভিযান চালানো হলেও তা স্থায়ী হচ্ছে না। দুই তিন দিন পরে আবার তাদের কার্যকলাপ শুরু হয় তাই বন্ধ হয়না বিআরটিএর দুর্নীতি এবং দালালদের অপতৎপরতা। আমরা মনে করি উর্ধতন কর্তৃপক্ষ নিজেদের দুর্নীতিমুক্ত রাখতে নিম্ন পর্যায় দুর্নীতি রোধ করা সম্ভব আসলে বিষয়টি হচ্ছে লোভের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ঘুষের লোভ সংবরণ করতে পারেনা তাই আশকারা পেয়ে সবাই গজিয়ে ওঠে দালালচক্রে মূলনীতি। কারো পকেট খালি করে কারো পকেট ভারী হয়ে যাচ্ছে এই উত্তরা বিআরটিএ দুর্নীতির দালালদের অপতৎপরতা এ বিষয় চিরুনি অনুসন্ধান চলছে পরবর্তী প্রতিবেদন এর সঙ্গে অনুসন্ধানী তথ্য সংযুক্ত করা হবে বিস্তারিত আরও জানতে আমাদের সাথে থাকুন সারা বাংলাদেশের দুর্নীতি বাজ দের মুখোশ খুলে দিতে আমরা আছি আপনাদের মাঝে

সপ্তাহের ব্যবধানে বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দাম ঊর্ধ্বমুখী

স্টাফ রিপোর্টার
প্রকাশিত: বুধবার, ২১ মে, ২০২৫, ৪:৫৮ অপরাহ্ণ
   
সপ্তাহের ব্যবধানে বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দাম ঊর্ধ্বমুখী

ডলারের মান কমে যাওয়ায় সপ্তাহের ব্যবধানে বিশ্ববাজারে ঊর্ধ্বমুখী স্বর্ণের বাজার। কর বিল নিয়ে মার্কিন রাজস্ব নীতিতে অনিশ্চয়তা ও ডলারের মান নেমে যাওয়ায় বিনিয়োগকারীদের মূল্যবান এই ধাতুটির ওপর আস্থা বেড়েছে।

বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আন্তর্জাতিক বাজারে বুধবার (২১ মে) স্পট গোল্ডের দাম প্রতি আউন্সে দশমিক ৫ শতাংশ বেড়ে ৩ হাজার ৩০৫ দশমিক ৩৯ ডলারে দাঁড়িয়েছে। যা গত ১২ মে’র পর বিশ্ববাজারে স্বর্ণের সর্বোচ্চ দর।

গত ৭ মে থেকে ক্রমাগত পতনের মুখে ডলারের মান। এর ফলে বিদেশি মুদ্রাধারীদের জন্য গ্রিনব্যাক-মূল্যের স্বর্ণ অনেকটাই সস্তা হয়ে গেছে। বিশ্লেষকরা বলছেন, গত ২৪ ঘণ্টায় সাধারণ ডলার সূচক ১ পয়েন্টের বেশি হ্রাস পেয়েছে। সেই সঙ্গে ডোনাল্ড ট্রাম্পের কর বিল নিয়ে আলোচনাও ডলারের মান কমায় প্রভাব ফেলছে। যা বিনিয়োগকারীদের নিরাপদ আশ্রয়স্থল হিসেবে স্বর্ণের প্রতি আগ্রহ বাড়াতে ইতিবাচক প্রভাব ফেলছে।

এদিকে বিশ্ববাজারে দাম বৃদ্ধির প্রেক্ষিতে দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম বাড়িয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। সবশেষ গত শনিবার (১৭ মে) ভরিতে ১ হাজার ৩৬৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ৬৭ হাজার ৯৮ টাকা। পরদিন রোববার (১৮ মে) থেকে দেশের বাজারে নতুন এই দরে স্বর্ণ ক্রয়-বিক্রয় চলছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, বর্তমানে ২২ ক্যারেটের এক ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৬৭ হাজার ৯৮ টাকা। পাশাপাশি ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৫৯ হাজার ৫০৫ টাকা, ১৮ ক্যারেটের ১ লাখ ৩৬ হাজার ৭১৪ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির এক ভরি স্বর্ণের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ১২ হাজার ৯৭৮ টাকা।

আওয়ামী লীগের  দোসররা রাজবাড়ী জেলা রেজিস্ট্রার শেখ কাউছার আহমেদ বিরুদ্ধে কোটি কোটি টাকার ঘুষ বানিজ্য অভিযোগ উঠেছে

ক্রাইম রিপোর্টার
প্রকাশিত: সোমবার, ১৯ মে, ২০২৫, ৩:৪৫ অপরাহ্ণ
   
আওয়ামী লীগের  দোসররা রাজবাড়ী জেলা রেজিস্ট্রার শেখ কাউছার আহমেদ বিরুদ্ধে কোটি কোটি টাকার ঘুষ বানিজ্য অভিযোগ উঠেছে
-ফাঁদ পেতে ও নানা খাত তৈরি করে অসৎ উপায়ে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছেন বলে রাজবাড়ী জেলা রেজিস্ট্রার শেখ কাওসার আহমেদের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ উঠেছে । ঘুষ আদায়ের খাতসমূহ হচ্ছে, জেলার অধীনস্থ ৫  সাব-রেজিস্ট্রার কাছ থেকে জোরপূর্বক দলিল প্রতি দেড়শ টাকা আদায়, দলিলের নকল প্রতি দুইশ থেকে তিনশ টাকা আদায়, বিদ্যুৎ বিলের নামে দলির প্রতি অর্থ আদায়, মোহরার থেকে অফিস সহকারী ও নকল নবীশদের পদোন্নতির নামে টাকা আদায় এবং জমির শ্রেণি ও দলিলের পাতা পরিবর্তন। রাজবাড়ী জেলা রেজিস্ট্রারের নানা দুর্নীতি-অনিয়ম ও বিতর্কিত কর্মকান্ডের বিরুদ্ধে তার অধীনস্থ কারো মূখ খোলার সাহস নেই বলে জনশ্রুতি আছে। প্রতিবাদ করার কেউ না থাকায় অনেকটা বেপরোয়া এখন তিনি। সংক্ষুদ্ধ ও বঞ্চিত একটি পক্ষ এসব অনিয়ম ও দুর্নীতির বিষয়ে ন্যায় বিচার পেতে অভিযোগ করেছেন দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক)। দুর্নীতি বিরোধী এই প্রতিষ্ঠান অভিযোগটি আমলে নিয়ে তদন্তের কথা ভাবছে। চলতি মে মাসের ১১ তারিখে দুদক চেয়ারম্যান বরাবর এই অভিযোগ দাখিল করেন সদর সাব রেজিস্ট্রি অফিসের একজন নকল নবীশ। সব অভিযোগ ভিত্তিহীন দাবি করেছেন। রাগান্বিত হয়ে এ প্রতিবেদককে  জেলা রেজিস্ট্রার শেখ কাওসার আহমেদ বলেন, এখন আমার কি করার আছে। বলেন, আপনাকে আমি কি চিনি? আপনি সাংবাদিক বললেই কি হবে না কি?। এক পর্যায়ে বলেন, আপনি আমার বিরুদ্ধে অভিযোগ দুদক থেকে পান বা মঙ্গলগ্রহ থেকে পান; আমার অফিসে বিমানে কিংবা উড়ে পারেন আসেন; আমি বক্তব্য। উত্তেজিত হয়ে সংযোগটি বিচ্ছিন্ন করে দেন তিনি। দুদকে করা অভিযোগ থেকে পাওয়া তথ্যে দেখা গেছে, রাজবাড়ী জেলা রেজিস্ট্রার শেখ কাওসার আহমেদ নারায়নগঞ্জ বন্দর সাব রেজিস্ট্রার থেকে জেলা রেজিস্ট্রার ( ডিআর) পদে পদোন্নতি  পেয়ে রাজবাড়ী বদলি হয়ে আসার পর থেকেই নানা খাত দেখিয়ে বহুমূখী পন্থায় দুর্নীতির জাল বিছিয়ে দেন। প্রথম টার্গেট করেন তার অধীনস্থ সাব-রেজিস্ট্রি অফিসগুলোকে। সেগুলো হচ্ছে, সদর উপজেলা, বালিয়াকান্দি, কালুখালী,  পাংশা ও  গোয়ালন্দ উপজেলা। এই অফিসগুলো থেকে প্রতিটি দলিলের বিনিময়ে ২৫০ টাকা উৎকোচ নেয়ার ঘোষণা দেন তিনি। একই সঙ্গে সদর রেকর্ড রুম ও জেলার ৫টি রেজিস্ট্রি অফিসেই তিনি দলিলের নকল প্রতি সাড়ে তিনশ টাকা আদায় করেন বলেও অভিযোগ করা হয়েছে। এসব অফিসে প্রতিদিন গড়ে আনুমানিক ৪০০-৫০০টি দলিল রেজিস্ট্রি ও সম-পরিমাণ নকল উঠানো হয়, যা অভিযোগে তুলে ধরা হয়েছে। এসব খাত থেকে তার দৈনিক আয় দুই লাখ টাকার বেশি। এদিকে, বিদ্যুৎ বিলের নামে দলিল প্রতি একশ টাকা নিলেও সরকারি কোষাগারে কম দেখিয়ে এখাত থেকেও মাসে মোটা অংকের টাকা আত্নসাৎ করেন বলেও ওই রেজিস্ট্রারের বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে। মোহরার থেকে অফিস সহকারী পদে পদোন্নতি দিয়ে এখান থেকেও অর্থ হাতিয়ে নিয়েছে। একই সঙ্গে সাব-রেজিস্ট্রি অফিসের নকল নবীশদের পদোন্নতি দিয়ে বাগিয়ে নেন বড় অংকের টাকা। আবার নকল নবীশদের গ্রেডেশন তালিকা করার নামে তাদের কাছ থেকে জনপ্রতি অর্ধ লাখ করে টাকা গ্রহণ করেন বলেও অভিযোগ রয়েছে। অভিযোগে আরও বলা হয়েছে, সুচতুর ও মতলববাজ এই কর্মকর্তা পতিত আওয়ামীলীগ সরকারের মেয়াদে নিয়োগকৃত ভূয়া অনুমোদন পত্রের ভিত্তিতে এক ডজন নকল নবীশকে তাদের নিয়োগ বৈধ করার ধোঁয়া তুলে হাতিয়ে নিয়েছেন মোটা অংকের টাকা। এভাবে, সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে নিরীক্ষা ও পরিদর্শনের নামে অর্থ বাণিজ্য করেন শেখ শাহনেওয়াজ  বলেও অভিযোগ রয়েছে। একই ভাবে, – সারপ্রাইজ ভিজিটে গেলে এক লাখের নিচে নামেন না তিনি। আবার তিনি।  তিনি মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন জমির শ্রেণি ও দলিলের পাতা পরিবর্তন করে। শেখ শাহনেওয়াজ এর আগে শিল্প এলাকা নারায়নগঞ্জের বন্দরে চাকরির সুবাধে দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তার তকমা পান তিনি। আর রাজবাড়ী এসে দুর্নীতির স্বর্গরাজ্যে গড়ে তুলেছেন। এই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্তপূর্বক আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ এবং ঘুষ দুর্নীতি বন্ধে দুদকের জরুরি হস্তক্ষেপ দাবি রাজবাড়ী জেলা বাসীর
বিস্তারিত আরও জানতে আমাদের সাথে থাকুন সারা বাংলাদেশের দুর্নীতি বাজ দের মুখোশ খুলে দিতে আমরা আছি আপনাদের মাঝে

ঢাকা ওয়াসার এমডির দায়িত্বেও দক্ষিণ সিটির প্রশাসক শাহজাহান মিয়া

নিউজ ডেস্ক
প্রকাশিত: সোমবার, ১৯ মে, ২০২৫, ৩:২৬ অপরাহ্ণ
   
ঢাকা ওয়াসার এমডির দায়িত্বেও দক্ষিণ সিটির প্রশাসক শাহজাহান মিয়া

স্থানীয় সরকার বিভাগের উন্নয়ন অনুবিভাগের অতিরিক্ত সচিব মো. শাহজাহান মিয়াকে ঢাকা ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালকের (এমডি) দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। তিনি বর্তমানে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের প্রশাসক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

রোববার (১৮ মে) এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। এতে সই করেছেন স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মো. আকবর হোসেন।

প্রজ্ঞাপনে শাহজাহান মিয়ার পূর্বের অতিরিক্ত দায়িত্ব ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের প্রশাসকের পাশাপাশি ঢাকা ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালকের অতিরিক্ত দায়িত্বের বিষয়ে উল্লেখ করা হয়।